বিস্ময়-বালক মুস্তাফিজুর রহমান। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার তিনি। জাতীয় দলে প্রবেশ করেই তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে। ছুঁয়েছেন বিশ্বরেকর্ডও। তাঁর দুর্ধর্ষ কাটারে নাস্তানাবুদ হয়েছেন বিশ্বের বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যান। পরিচিতি পেয়েছেন ‘কাটার মাস্টার’ নামে। সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খেলার মাঠের সঙ্গে কথা বলেছেন বাঁহাতি এ পেসার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইফতেখার শুভ।
খেলার মাঠে :বিপিএলের পর ছুটি কেমন কাটালেন?
মুস্তাফিজ :খুবই ভালো কেটেছে। সাতক্ষীরার তেঁতুলিয়ায় নিজের বাড়িতেই ছিলাম। পরিবার, আত্মীয়-স্বজন আর বন্ধুদের সঙ্গে খুব মজা করে কাটিয়েছি লম্বা ছুটিটি।
খেলার মাঠে :নতুন বছরে প্রত্যাশা কী?
মুস্তাফিজ :গত বছর আমরা ভালো করেছি। চলতি বছর খুবই ব্যস্ত সূচি। আশা রাখছি এ বছর আরও ভালো করতে পারব।
খেলার মাঠে :তারকা হয়ে ওঠার পেছনে কার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি?
মুস্তাফিজ :অনেকেই আছেন। বাবা, মা, ভাই এবং কয়েকজন কোচের অনুপ্রেরণা ছিল সবচেয়ে বেশি। দু-একজনের নাম বলতে চাই না।
খেলার মাঠে :পিএসএলে (পাকিস্তান সুপার লিগ) ডাক পেয়েছেন, ওখানে টার্গেট কী?
মুস্তাফিজ :এখনও ঠিক করিনি। তবে অবশ্যই চেষ্টা করব মাঠে ভালো করার। কারণ এতে দেশের নাম উজ্জ্বল হবে।
খেলার মাঠে :জাতীয় দলে কতদিন খেলতে চান?
মুস্তাফিজ :জানি না কতদিন খেলতে পারব। তবে চেষ্টা করব দীর্ঘ সময় দেশের হয়ে খেলার।
খেলার মাঠে :বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশ দলের সদস্য হতে পারবেন?
মুস্তাফিজ :বলতে পারি না। তবে দলের সবার মতো আমিও চাইব বিশ্বকাপ জিততে। আর সফল হলে অবশ্যই অনেক ভালো লাগবে।
খেলার মাঠে :খেলার বাইরে কী করেন?
মুস্তাফিজ :ঘুরতে আর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতেই সবচেয়ে ভালো লাগে। তাই অবসরে এ কাজ দুটিই করি।
খেলার মাঠে :প্রিয় জায়গা কোনটি?
মুস্তাফিজ :আমার গ্রাম তেঁতুলিয়ার বেশ কয়েকটি স্থান খুব প্রিয়।